উষ্ণতা ও পরিমাপ , Chapter -10, Science, Class-6 ,SEBA
অনুশীলনী
1. পাশের চিত্রে থার্মোমিটার দ্বারা দেখানো সঠিক রিডিং কী
* (a) 15 ডিগ্রি সেলসিয়াস
* (b) 36 ডিগ্রি সেলসিয়াস
* (c) 25 ডিগ্রি সেলসিয়াস
* (d) 32 ডিগ্রি সেলসিয়াস
* উত্তর – (c) 25 ডিগ্রি সেলসিয়াস
* দ্রষ্টব্য – প্রদত্ত চিত্রে পারদের স্তর 5 ডিগ্রি সেলসিয়াস দেখাচ্ছে। কিন্তু বিকল্পগুলিতে 5 ডিগ্রি সেলসিয়াস নেই। এটি সম্ভবত বইয়ের একটি মুদ্রণ ত্রুটি। যদি ধরা হয় যে ‘5’ সংখ্যাটি ভুল করে ‘25’-এর বদলে লেখা হয়েছে, তবে সঠিক উত্তর হবে (c) 25 ডিগ্রি সেলসিয়াস।
2. ক্লিনিক্যাল থার্মোমিটারের পরিসর হলো
* (a) 35 ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে 42 ডিগ্রি সেলসিয়াস
* (b) 32 ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে 45 ডিগ্রি সেলসিয়াস
* (c) মাইনাস 10 ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে 110 ডিগ্রি সেলসিয়াস
* (d) 10 ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে 100 ডিগ্রি সেলসিয়াস
* উত্তর – (a) 35 ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে 42 ডিগ্রি সেলসিয়াস
3. মানবদেহের স্বাভাবিক তাপমাত্রা হলো
* (a) 98.6 ডিগ্রি সেলসিয়াস
* (b) 34 ডিগ্রি সেলসিয়াস
* (c) 37 ডিগ্রি সেলসিয়াস
* (d) 37 ডিগ্রি ফারেনহাইট
* উত্তর – (c) 37 ডিগ্রি সেলসিয়াস
4. শূন্যস্থান পূরণ করো
* (a) একটি বস্তুর তাপমাত্রা তার উষ্ণতা দ্বারা নির্ধারিত হয়
* (b) ফুটন্ত জলের তাপমাত্রা ক্লিনিক্যাল থার্মোমিটার দিয়ে মাপা যায় না
* (c) উষ্ণতার পরিমাপ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা ফারেনহাইট
* 5. ক অংশের সাথে খ অংশ মেলাও
* (i) উষ্ণতার এস আই একক – কেলভিন
* (ii) মানুষের শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা – 37 ডিগ্রি সেলসিয়াস বা 98.6 ডিগ্রি ফারেনহাইট
* (iii) পরীক্ষাগার থার্মোমিটারের পরিসর – মাইনাস 10 ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে 110 ডিগ্রি সেলসিয়াস
* (iv) ফুটন্ত জলের তাপমাত্রা – 100 ডিগ্রি সেলসিয়াস
6. পরীক্ষাগার থার্মোমিটার এবং ক্লিনিক্যাল থার্মোমিটারের মধ্যে সাদৃশ্য ও পার্থক্য
**সাদৃশ্য**
* উভয় যন্ত্রই উষ্ণতা পরিমাপ করতে ব্যবহৃত হয়
* উভয় থার্মোমিটারে কাঁচের দণ্ড ও এক প্রান্তে বাল্ব থাকে
* অনেক থার্মোমিটারে তরল হিসেবে পারদ ব্যবহৃত হয়
**পার্থক্য**
* ব্যবহার – ক্লিনিক্যাল থার্মোমিটার শুধু মানবদেহের তাপমাত্রা মাপে, পরীক্ষাগার থার্মোমিটার বিভিন্ন বস্তুর তাপমাত্রা মাপে
* পরিসর – ক্লিনিক্যাল থার্মোমিটারের পরিসর সীমিত 35 থেকে 42 ডিগ্রি সেলসিয়াস, পরীক্ষাগার থার্মোমিটারের পরিসর মাইনাস 10 থেকে 110 ডিগ্রি সেলসিয়াস
* কিঙ্ক – ক্লিনিক্যাল থার্মোমিটারে কিঙ্ক থাকে, পরীক্ষাগারে থাকে না
* তাপমাত্রা পাঠ – ক্লিনিক্যাল থার্মোমিটার মুখ থেকে বের করার পরও পাঠ করা যায়, পরীক্ষাগারের ক্ষেত্রে বের করলেই পারদ নেমে যায়
7. আমরা পরীক্ষাগার থার্মোমিটার দিয়ে শরীরের তাপমাত্রা মাপতে পারি না কেন
* পরীক্ষাগার থার্মোমিটারে কিঙ্ক থাকে না
* ক্লিনিক্যাল থার্মোমিটারের কিঙ্ক পারদের স্তরকে নিচে নামতে বাধা দেয়
* পরীক্ষাগার থার্মোমিটার মুখ থেকে বের করলেই পারদ নেমে যায়, তাই সঠিক তাপমাত্রা মাপা যায় না
8. নিচের তাপমাত্রার থার্মোমিটার অঙ্কনে পারদের দাগ কোথায় থাকবে
* 14 ডিগ্রি সেলসিয়াস – 10 এবং 20 ডিগ্রির মধ্যে 10টি ছোট দাগে 4র্থ দাগ পর্যন্ত
* 17 ডিগ্রি সেলসিয়াস – 10 ডিগ্রির উপরে 7ম ছোট দাগ পর্যন্ত
* 7.5 ডিগ্রি সেলসিয়াস – 7 ও 8 ডিগ্রির মাঝখানে
