প্রাকৃতিক দূর্যোগ,Chapter -13,Class-7, SEBA

প্রাকৃতিক দূর্যোগ,Chapter -13,Class-7, SEBA

প্রশ্ন ও উত্তরগুলি নিচে সমাধান করে দেওয়া হলো।
পৃষ্ঠা নং – ১১০

১। উত্তর দাও।
(ক) প্রাকৃতিক দুর্যোগ কাকে বলে?
উত্তর: প্রকৃতির স্বাভাবিক পরিবর্তনের ফলে যে সব ঘটনা ঘটে এবং যার ফলে প্রচুর ধন-সম্পদ ও জীবনহানি হয়, তাকে প্রাকৃতিক দুর্যোগ বলে।
(খ) ভূমিকম্প প্রবণ অঞ্চল বলতে কী বোঝো?
উত্তর: যে সব অঞ্চলে ভূমিকম্পের সম্ভাবনা খুব বেশি থাকে, সেই সব অঞ্চলকে ভূমিকম্প প্রবণ অঞ্চল বলা হয়।
(গ) বন্যার সময় পানীয় জলের জন্য কী ধরনের সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত?
উত্তর: বন্যার সময় দূষিত জল পান করা উচিত নয়, তাই সবসময় বিশুদ্ধ পানীয় জল পান করার ব্যবস্থা রাখতে হবে।
(ঘ) খরা বলতে কী বোঝো?
উত্তর: অনেকদিন ধরে বৃষ্টি না-হলে মাটিতে ও পরিবেশে জলের যে অভাব দেখা দেয়, তাকেই খরা বলে।
(ঙ) ভূমিধস কোথায় এবং কেন হয়?
উত্তর: ভূমিধস সাধারণত পাহাড়ি অঞ্চলে হয়। প্রবল বৃষ্টিপাত বা ভূমিকম্পের ফলে পাহাড়ের গা থেকে মাটি ও পাথর খসে পড়লে ভূমিধস হয়।
পৃষ্ঠা নং – ১১১
২। শূন্যস্থান পূর্ণ করো।
(ক) ভূমিকম্প হলে খোলা জায়গায় চলে যাওয়া উচিত।
(খ) বন্যা হলে উঁচু জায়গায় আশ্রয় নিতে হয়।
(গ) অনেকদিন ধরে বৃষ্টি না-হলে খরা দেখা দেয়।
(ঘ) ঘূর্ণিঝড়ের সঙ্গে জলোচ্ছ্বাস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
(ঙ) প্রবল বৃষ্টিপাতের ফলে নদীর জল বেড়ে গিয়ে বন্যা হয়।
৩। ‘ক’ অংশের সঙ্গে ‘খ’ অংশ মেলাও।
* ভূমিকম্প – ভূত্বকের কম্পন
* বন্যা – নদীর জল বিপদসীমার ওপরে
* খরা – জলের অভাব
* ভূমিধস – পাহাড়ের মাটি ও পাথর ধসে পড়া
* ঘূর্ণিঝড় – প্রবল বেগে হাওয়া
৪। নীচের প্রাকৃতিক দুর্যোগগুলোর ছবি সংগ্রহ করে একটি করে বাক্য লেখো।
* বন্যা: প্রবল বন্যায় গ্রামের পর গ্রাম ভেসে গেছে।
* খরা: খরার ফলে চাষের জমি শুকিয়ে ফেটে গেছে।
* ভূমিকম্প: শক্তিশালী ভূমিকম্পে বড়ো বড়ো বাড়িঘর ভেঙে পড়েছে।
* ঘূর্ণিঝড়: ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে অগণিত গাছপালা উপড়ে গেছে।
পৃষ্ঠা নং – ১১২
৫। শুদ্ধ উত্তরটি বেছে বের করে লেখো।
(ক) ভূমিকম্প হলে আমরা টেবিলের নীচে আশ্রয় নেব।
(খ) বন্যার সময় আমাদের উঁচু জায়গায় আশ্রয় নিতে হয়।
(গ) খরা হলে ফসলের খুব ক্ষতি হয়।
(ঘ) ভূমিধস পাহাড়ি অঞ্চলে হয়।
(ঙ) ঘূর্ণিঝড়ের খবর আমরা রেডিয়ো থেকে জানতে পারি।
৬। নীচের শব্দগুলো দিয়ে বাক্য রচনা করো।
* দুর্যোগ: প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা করার জন্য আমাদের সকলকে সচেতন থাকতে হবে।
* বিপদ: বন্যার সময় চারদিকে সাপের বিপদ বেড়ে যায়।
* আশ্রয়: বন্যাদুর্গত মানুষ সরকারি আশ্রয় শিবিরে আশ্রয় নিয়েছে।
* সাবধান: ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাস পেলে আগে থেকেই সাবধান হওয়া উচিত।
* ধ্বংস: বিধ্বংসী বন্যায় ফসলের খেত ধ্বংস হয়ে গেছে।
৭। বিপরীত শব্দ লেখো।
* প্রাকৃতিক – কৃত্রিম
* নিরাপদ – বিপজ্জনক
* উপকার – অপকার
* ক্ষতি – লাভ
* শুকনো – ভেজা
পৃষ্ঠা নং – ১১৩
৮। তোমরা পাঠে কয়েকটি প্রাকৃতিক দুর্যোগের কথা জানতে পারলে। এ ছাড়াও আরও কয়েকটি প্রাকৃতিক দুর্যোগের নাম লেখো।
উত্তর: পাঠে উল্লিখিত দুর্যোগগুলি ছাড়াও আরও কয়েকটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ হল— সুনামি, আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত, দাবানল, শিলাবৃষ্টি ইত্যাদি।
৯। প্রাকৃতিক দুর্যোগের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য কী কী ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত, সে বিষয়ে একটি অনুচ্ছেদ লেখো।
উত্তর: প্রাকৃতিক দুর্যোগ সম্পূর্ণভাবে প্রতিরোধ করা সম্ভব না হলেও সঠিক ব্যবস্থা গ্রহণ করে এর থেকে হওয়া ক্ষয়ক্ষতি কমানো যায়। এর জন্য প্রয়োজন পূর্বপ্রস্তুতি ও সচেতনতা। নিয়মিতভাবে রেডিয়ো বা টেলিভিশনে আবহাওয়া সংক্রান্ত খবরাখবর শোনা উচিত। বাড়িতে শুকনো খাবার, বিশুদ্ধ পানীয় জল, টর্চ, প্রাথমিক চিকিৎসার সরঞ্জাম গুছিয়ে রাখা প্রয়োজন। দুর্যোগের সময় শান্ত থেকে নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নিতে হবে এবং গুজবে কান না দিয়ে সরকারি নির্দেশিকা মেনে চলতে হবে। বেশি করে গাছ লাগানো উচিত কারণ গাছ বন্যা ও ভূমিধসের মতো দুর্যোগের তীব্রতা কমাতে সাহায্য করে।
১০। তোমাদের অঞ্চলে হওয়া যে-কোনো একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগের বিষয়ে একটি প্রতিবেদন তৈরি করো।
উত্তর: (এটি একটি নমুনা প্রতিবেদন)
শিরোনাম: হাইলাকান্দি জেলায় বন্যার তাণ্ডব
নিজস্ব সংবাদদাতা, হাইলাকান্দি, ১০ই অক্টোবর: গত কয়েকদিনের অবিরাম বর্ষণের ফলে হাইলাকান্দি জেলার বিস্তীর্ণ অঞ্চল এখন জলের তলায়। কাটাখাল ও ধলেশ্বরী নদীর জল বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে, যার ফলে জেলার শতাধিক গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। হাজার হাজার মানুষ ঘরছাড়া হয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে ঠাঁই নিয়েছেন। চাষের জমি সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে গেছে এবং গবাদি পশুর ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। প্রশাসন এবং বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী একযোগে উদ্ধারकार्य চালাচ্ছে এবং দুর্গতদের মধ্যে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করছে। জেলার সাথে সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা প্রায় বিচ্ছিন্ন। পানীয় জলের অভাব ও জলবাহিত রোগের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
১১। একটি সচেতনতামূলক পোস্টার তৈরি করো।
উত্তর: (এটি একটি পোস্টারের নমুনা ধারণা)
বন্যার সময় কী করবেন ও কী করবেন না
কী করবেন:
* উঁচু ও নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নিন।
* শুকনো খাবার ও বিশুদ্ধ পানীয় জল সঙ্গে রাখুন।
* গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র প্লাস্টিকের প্যাকেটে গুছিয়ে নিন।
* সাপ ও বিষাক্ত পোকামাকড়ের থেকে সাবধান থাকুন।
কী করবেন না:
* বন্যার দূষিত জলে নামবেন না।
* গুজবে কান দেবেন না বা গুজব ছড়াবেন না।
* পুরোনো বা বিপজ্জনক বাড়িতে আশ্রয় নেবেন না।
* বৈদ্যুতিক তার বা খুঁটি স্পর্শ করবেন না।
সতর্ক থাকুন, সুরক্ষিত থাকুন!
প্রশ্ন ও উত্তরগুলি নিচে সমাধান করে দেওয়া হলো।
পৃষ্ঠা নং – ১১০

১। উত্তর দাও।
(ক) প্রাকৃতিক দুর্যোগ কাকে বলে?
উত্তর: প্রকৃতির স্বাভাবিক পরিবর্তনের ফলে যে সব ঘটনা ঘটে এবং যার ফলে প্রচুর ধন-সম্পদ ও জীবনহানি হয়, তাকে প্রাকৃতিক দুর্যোগ বলে।
(খ) ভূমিকম্প প্রবণ অঞ্চল বলতে কী বোঝো?
উত্তর: যে সব অঞ্চলে ভূমিকম্পের সম্ভাবনা খুব বেশি থাকে, সেই সব অঞ্চলকে ভূমিকম্প প্রবণ অঞ্চল বলা হয়।
(গ) বন্যার সময় পানীয় জলের জন্য কী ধরনের সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত?
উত্তর: বন্যার সময় দূষিত জল পান করা উচিত নয়, তাই সবসময় বিশুদ্ধ পানীয় জল পান করার ব্যবস্থা রাখতে হবে।
(ঘ) খরা বলতে কী বোঝো?
উত্তর: অনেকদিন ধরে বৃষ্টি না-হলে মাটিতে ও পরিবেশে জলের যে অভাব দেখা দেয়, তাকেই খরা বলে।
(ঙ) ভূমিধস কোথায় এবং কেন হয়?
উত্তর: ভূমিধস সাধারণত পাহাড়ি অঞ্চলে হয়। প্রবল বৃষ্টিপাত বা ভূমিকম্পের ফলে পাহাড়ের গা থেকে মাটি ও পাথর খসে পড়লে ভূমিধস হয়।
পৃষ্ঠা নং – ১১১
২। শূন্যস্থান পূর্ণ করো।
(ক) ভূমিকম্প হলে খোলা জায়গায় চলে যাওয়া উচিত।
(খ) বন্যা হলে উঁচু জায়গায় আশ্রয় নিতে হয়।
(গ) অনেকদিন ধরে বৃষ্টি না-হলে খরা দেখা দেয়।
(ঘ) ঘূর্ণিঝড়ের সঙ্গে জলোচ্ছ্বাস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
(ঙ) প্রবল বৃষ্টিপাতের ফলে নদীর জল বেড়ে গিয়ে বন্যা হয়।
৩। ‘ক’ অংশের সঙ্গে ‘খ’ অংশ মেলাও।
* ভূমিকম্প – ভূত্বকের কম্পন
* বন্যা – নদীর জল বিপদসীমার ওপরে
* খরা – জলের অভাব
* ভূমিধস – পাহাড়ের মাটি ও পাথর ধসে পড়া
* ঘূর্ণিঝড় – প্রবল বেগে হাওয়া
৪। নীচের প্রাকৃতিক দুর্যোগগুলোর ছবি সংগ্রহ করে একটি করে বাক্য লেখো।
* বন্যা: প্রবল বন্যায় গ্রামের পর গ্রাম ভেসে গেছে।
* খরা: খরার ফলে চাষের জমি শুকিয়ে ফেটে গেছে।
* ভূমিকম্প: শক্তিশালী ভূমিকম্পে বড়ো বড়ো বাড়িঘর ভেঙে পড়েছে।
* ঘূর্ণিঝড়: ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে অগণিত গাছপালা উপড়ে গেছে।
পৃষ্ঠা নং – ১১২
৫। শুদ্ধ উত্তরটি বেছে বের করে লেখো।
(ক) ভূমিকম্প হলে আমরা টেবিলের নীচে আশ্রয় নেব।
(খ) বন্যার সময় আমাদের উঁচু জায়গায় আশ্রয় নিতে হয়।
(গ) খরা হলে ফসলের খুব ক্ষতি হয়।
(ঘ) ভূমিধস পাহাড়ি অঞ্চলে হয়।
(ঙ) ঘূর্ণিঝড়ের খবর আমরা রেডিয়ো থেকে জানতে পারি।
৬। নীচের শব্দগুলো দিয়ে বাক্য রচনা করো।
* দুর্যোগ: প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা করার জন্য আমাদের সকলকে সচেতন থাকতে হবে।
* বিপদ: বন্যার সময় চারদিকে সাপের বিপদ বেড়ে যায়।
* আশ্রয়: বন্যাদুর্গত মানুষ সরকারি আশ্রয় শিবিরে আশ্রয় নিয়েছে।
* সাবধান: ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাস পেলে আগে থেকেই সাবধান হওয়া উচিত।
* ধ্বংস: বিধ্বংসী বন্যায় ফসলের খেত ধ্বংস হয়ে গেছে।
৭। বিপরীত শব্দ লেখো।
* প্রাকৃতিক – কৃত্রিম
* নিরাপদ – বিপজ্জনক
* উপকার – অপকার
* ক্ষতি – লাভ
* শুকনো – ভেজা
পৃষ্ঠা নং – ১১৩
৮। তোমরা পাঠে কয়েকটি প্রাকৃতিক দুর্যোগের কথা জানতে পারলে। এ ছাড়াও আরও কয়েকটি প্রাকৃতিক দুর্যোগের নাম লেখো।
উত্তর: পাঠে উল্লিখিত দুর্যোগগুলি ছাড়াও আরও কয়েকটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ হল— সুনামি, আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত, দাবানল, শিলাবৃষ্টি ইত্যাদি।
৯। প্রাকৃতিক দুর্যোগের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য কী কী ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত, সে বিষয়ে একটি অনুচ্ছেদ লেখো।
উত্তর: প্রাকৃতিক দুর্যোগ সম্পূর্ণভাবে প্রতিরোধ করা সম্ভব না হলেও সঠিক ব্যবস্থা গ্রহণ করে এর থেকে হওয়া ক্ষয়ক্ষতি কমানো যায়। এর জন্য প্রয়োজন পূর্বপ্রস্তুতি ও সচেতনতা। নিয়মিতভাবে রেডিয়ো বা টেলিভিশনে আবহাওয়া সংক্রান্ত খবরাখবর শোনা উচিত। বাড়িতে শুকনো খাবার, বিশুদ্ধ পানীয় জল, টর্চ, প্রাথমিক চিকিৎসার সরঞ্জাম গুছিয়ে রাখা প্রয়োজন। দুর্যোগের সময় শান্ত থেকে নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নিতে হবে এবং গুজবে কান না দিয়ে সরকারি নির্দেশিকা মেনে চলতে হবে। বেশি করে গাছ লাগানো উচিত কারণ গাছ বন্যা ও ভূমিধসের মতো দুর্যোগের তীব্রতা কমাতে সাহায্য করে।
১০। তোমাদের অঞ্চলে হওয়া যে-কোনো একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগের বিষয়ে একটি প্রতিবেদন তৈরি করো।
উত্তর: (এটি একটি নমুনা প্রতিবেদন)
শিরোনাম: হাইলাকান্দি জেলায় বন্যার তাণ্ডব
নিজস্ব সংবাদদাতা, হাইলাকান্দি, ১০ই অক্টোবর: গত কয়েকদিনের অবিরাম বর্ষণের ফলে হাইলাকান্দি জেলার বিস্তীর্ণ অঞ্চল এখন জলের তলায়। কাটাখাল ও ধলেশ্বরী নদীর জল বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে, যার ফলে জেলার শতাধিক গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। হাজার হাজার মানুষ ঘরছাড়া হয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে ঠাঁই নিয়েছেন। চাষের জমি সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে গেছে এবং গবাদি পশুর ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। প্রশাসন এবং বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী একযোগে উদ্ধারकार्य চালাচ্ছে এবং দুর্গতদের মধ্যে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করছে। জেলার সাথে সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা প্রায় বিচ্ছিন্ন। পানীয় জলের অভাব ও জলবাহিত রোগের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
১১। একটি সচেতনতামূলক পোস্টার তৈরি করো।
উত্তর: (এটি একটি পোস্টারের নমুনা ধারণা)
বন্যার সময় কী করবেন ও কী করবেন না
কী করবেন:
* উঁচু ও নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নিন।
* শুকনো খাবার ও বিশুদ্ধ পানীয় জল সঙ্গে রাখুন।
* গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র প্লাস্টিকের প্যাকেটে গুছিয়ে নিন।
* সাপ ও বিষাক্ত পোকামাকড়ের থেকে সাবধান থাকুন।
কী করবেন না:
* বন্যার দূষিত জলে নামবেন না।
* গুজবে কান দেবেন না বা গুজব ছড়াবেন না।
* পুরোনো বা বিপজ্জনক বাড়িতে আশ্রয় নেবেন না।
* বৈদ্যুতিক তার বা খুঁটি স্পর্শ করবেন না।
সতর্ক থাকুন, সুরক্ষিত থাকুন!

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *