বিজয়া দশমী
Class 10
(ক) অতি সংক্ষিপ্ত উত্তর লেখ :
১। উমা কে ? তাঁর আরও কি কি নাম রয়েছে ?
উত্তরঃ উমা গিরিরাজের কন্যা ।
তাঁর আরও কয়েকটি নাম হল –দুর্গা , পার্বতী ,এলোকেশী ,গিরিনন্দিনী , অপরাজিতা, ইত্যাদি।
২। গিরীশের রাণী বলতে কাকে বোঝানো হয়েছে ?
উত্তরঃ গিরীশের রাণী বলতে শিবের ঘরণী পার্বতীকে বোঝানো হয়েছে।
৩। নবমী নিশি শেষ হলে কি হবে ?
উত্তরঃ নবমী নিশি শেষে উমা বাপের বাড়ি থেকে বিদায় নেবে।
৪। নবমী নিশিকে কে না যেতে অনুনয় করেছেন ?
উত্তরঃ নবমী নিশিকে কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত না যেতে অর্থাৎ শেষ না হতে অনুনয় করেছেন ।
(খ) দীর্ঘ উত্তর লেখো :
১। বিজয়া দশমী সম্পর্কে কী জান লেখো ।
উত্তরঃ শরতের প্রকৃতি ঘোষণা করে দেয় গিরিরাজের কন্যার আগমন বার্তা । আকাশে বাতাসে ভেবে বেড়ায় পুজোর গন্ধ । দুর্গাপূজা হিন্দুদের একটি বিশেষ উৎসব । প্রতিবছর বিশেষ আড়ম্বর সহকারে দেবী দুর্গার আরাধনা করা হয়। দেবী দুর্গা বা পার্বতী হিমালয় এবং মেনকার কন্যা, প্রতিরূপে বরণ করে নিয়েছিলেন দেবাদিদেব মহাদেবকে । দুর্গাদেবীর প্রথম পুজো করেন রামচন্দ্র — লংকাধিপতি রাবনকে হত্যা1 করার জন্য। দুর্গাপূজা সাধারণত আশ্বিন মাসে শরৎ ঋতুতে হয়ে থাকে ।
মা দুর্গার সঙ্গে আসেন লক্ষ্মী , সরস্বতী এবং কার্তিক ও গনেশ । লক্ষ্মী , সৌভাগ্য ও সমৃদ্ধির দেবী এবং সরস্বতী , শিক্ষার দেবী। মায়ের পায়ের কাছে থাকে সিংহ । দেবীর ডান পা – টি থাকে সিংহের উপর । মা দুর্গার দশহাতে দশটি অস্ত্র থাকে ।
দুর্গা পূজা শুরু হয় ষষ্ঠী থেকে এবং চলে সপ্তমী , অষ্টমী , নবমী পর্যন্ত । অষ্টমীর দিন মানুষ মায়ের কাছে তাদের প্রার্থনা জানায় । নবমীর রাত থেকেই বেজে উঠে দেবীর বিদায়ের সুর। নবমীর রাত্রি শেষ হওয়ার অর্থই হল দেবীর পিত্রালয় ছেড়ে স্বামীর গৃহের দিকে যাত্রা শুরু । এ যেন আমাদের ঘরের কন্যার বিদায়ের ক্ষণ উপস্থিত হয় । বাঙালি গৃহবধূরা , মায়েরা সিঁদুর , পান , মিষ্টি দিয়ে মাকে বরণ করে বিদায় জানার । কন্যারুপী উমাকে বিদায় দেওয়ার মুহূর্তে বাঙালি বধূরা সিঁদুর খেলায় মেতে ওঠেন । মায়ের মাটির মূর্তি জলে ভাসিয়ে দেওয়ার পর শুরু হয় বিজয়া দশমী পালন । সবাই সবাইকে শুভ বিজয়ার শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান । ছোটরা বড়দের প্রণাম করে আশীর্বাদ নেয় । পাড়া প্রতিবেশীরা পরস্পর পরস্পরের গৃহে গিয়ে মিলন সম্ভাষণ করে ।
গ্ৰাম , শহর প্ৰায় প্ৰত্যেক জায়গাতেই বাঙালি বধূরা ঘরে ঘরে বিভিন্ন ধরনের মিষ্টি প্রস্তুত করেন । দুর্গামায়ের আগমনকে কেন্দ্র করে জাতি ধর্ম নির্বিশেষে প্রায় সকলেই আনন্দে মেতে উঠে এবং সকলের মধ্যেই একতার বাতাবরণ তৈরি হয় ।
২। কবিতাটিতে দেবী দুর্গাকে কী রূপে দেখা হয়েছে ?
উত্তরঃ কবিতায় দেবী দুর্গাকে কন্যারূপে দেখা হয়েছে । রৌদ্রবরণ , মোহন সুন্দর শরতের অনুপম প্রাকৃতিক পটপ্রেক্ষায় আসে শ্রেষ্ঠ উৎসবের আনন্দ লগ্ন । আকাশে বাতাসে ভাসে মাটির কন্যার আগমনী গান । দেবির শুভ আগমনে সমগ্র জাতির হৃদয় শতবর্ণের কলাপ বিস্তারে ময়ূরের মতো নেচে উঠে । এ উৎসব জাতির জীবনে সৌন্দর্যের নিরুদ্দেশ অভিসারে বেরিয়ে পড়ার আহ্বান। এ উৎসব প্রবাসীকে ঘরে ফিরিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি । এ উৎসব প্রীতি প্রেমের পুণ্যবন্টন । সেদিন জাতিধর্ম নির্বিশেষে সকলের সম্মেলনে এই আনন্দযজ্ঞ সার্থক হয় । সেদিন ঈর্ষা – দ্বন্দ্ব – দম্ভ – গরিমা সব তুচ্ছ হয়ে যায় । প্রীতিই সেদিন সকলের বড় । সেদিন বাঙালির সত্য উপলব্ধির এক দুর্লভ মুহূর্ত । যথার্থই দুর্গামায়ের আগমনে “একলার গৃহ সকলের গৃহ হয় , একলার ধন সকলের ধন হয়।” বাঙালির এই উৎসব তাই এক সম্প্রদায়ের হয়েও সকলের , ধর্মীয় অনুষ্ঠান হয়েও সামাজিক উৎসবে মহিমাদীপ্ত ।
দেবী দুর্গা বাঙালি মনের নরম – কোমল ভাবনায় রূপান্তরিত হয়েছেন ঘরের কন্যায় । বাংলায় এই যে উৎসব এ তো কন্যাকে ঘিরে পিত্রালয়ের আনন্দ আয়োজন , উমার জন্য যে প্রতি বঙ্গজননীরই স্নেহ উৎস উৎসারিত হয়েছে । বৎসরান্তে মেয়েকে কাছে পেয়ে মায়ের স্নেহের বাঁধ ভেঙে যায় । মেতে উঠে আনন্দ উৎসবে । আসে বিদায়ের দিন । দশমীর দিন প্রতিমা বিসর্জনের অশ্রুপাত । ঘরে ঘরে মায়ের আর্ত হাহাকারে নিরানন্দের আধার । মা মেনকা যেন বাঙালি মায়েরাই প্রীতিনিধি । আবার বাৎসল্য রসের মধ্যেই দেবী আবদ্ধ রইলেন না । দশভুজা নানা প্রহরণধারিণী শত্রু মর্দিনী দেবীই নতুন ভাবচেতনায় হলেন সুবর্ণময়ী বঙ্গ প্রতিমা । বাঙালির দুর্গোৎসব তাই একদিকে বঙ্গজননীরই বন্দনা ।
৩। দুর্গাপূজার তিনটি তিথি কী ? উমার জন্য মায়ের কাতরতা যেভাবে প্রকাশ পেয়েছে তা নিজের ভাষায় লেখো ।
উত্তরঃ দুর্গাপূজার তিনটি তিথি হল মহাসপ্তমী , মহাঅষ্টমী ও মহানবমী । মহাসপ্তমীর দিন সকালে নিকটস্থ নদী বা কোনো জলাশয়ে নবপত্রিকা স্নান করানো হয় । শাস্ত্রবিধি অনুযায়ী স্নান করানোর পর নবপত্রিকাকে নতুন শাড়ি পরানো হয় । পূজামণ্ডপে নবপত্রিকা প্রবেশের মাধ্যমে দুর্গাপূজার মূল অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা করা হয় । এরপর বাকি দিনগুলিতে নবপত্রিকা প্রতিমাস্থ দেবদেবীর সাথে পূজিত হতে থাকে । দুর্গা মায়ের দশহাতেদশটি অস্ত্র থাকে ।
‘ বিজয়া দশমী ’ কবিতাটির মধ্যে দিয়ে দুর্গামায়ের চলে না যাওয়ার জন্য মাইকেল মধুসূদন দত্ত আকুতি জানিয়েছেন । তিনি দয়াময়ী মায়ের কাছে মিনতি করেছেন যে রাত যেন তারাদের নিয়ে চলে না যায় তাহলেই নবমীর রাত শেষ হয়ে দশমী আসবে এবং কবির প্রাণ চলে যাবে । কবি সূর্যদেবকে নির্দয় বলেছেন । নবমীর রাত শেষে সূর্যের উদয় হলেই কবির নয়ন দুটি নয়নের মণি উমাকে হারিয়ে ফেলবে , কারণ দশমী মানেই উমার চলে যাওয়ার মুহূর্ত ঘোষিত হয়ে যাওয়া । বাঙালির কাছে পার্বতী যেমন মায়ের রূপ ধরে আসেন তেমনি তাকে কন্যাসমাও মনে করা হয় ।
কবি নক্ষত্রমণ্ডলীর কাছে জানতে চেয়েছেন মাত্র তিনদিনের জন্য মা এসে চলে গেলে আবার দীর্ঘদিন তাঁর জন্য অপেক্ষা করতে হবে । এই বিরহ জ্বালা কিভাবে তিনি জুড়াবেন । উমার স্বামীর ঘরে প্রত্যাবর্তন করার অর্থ শুধু গৃহের প্রদীপ নয় , মনের প্রদীপও নিভে যাওয়া । নবমীর রাত শেষ হলেই সেই বাঁধভাঙা আনন্দ আমাদের জীবন থেকে বিদায় নেয় । আবার আমরা ফিরে যাই গতানুগতিক আবর্তে । তাই মধুকবি আক্ষেপ করেছেন যে নবমীর নিশি অবসানে গিরীশের রাণী পিত্রালয় ছেড়ে স্বামীর গৃহে ফিরে গেলে তাঁর গৃহের প্রদীপ নিভে যাবে এবং গৃহ দ্বিগুণ অন্ধকারে ডুবে যাবে।
৪। নবমী নিশিতে কেন মন বিষাদে আচ্ছন্ন হয় বর্ণনা করো ।
উত্তরঃ নবমীর রাত শেষ হয়ে দশমী আসবে এবং কবির প্রাণ চলে যাবে । কবি সূর্যদেবকে নির্দয় বলেছেন । নবমীর রাত শেষে সূর্যের উদয় হলেই কবির নয়ন দুটি নয়নের মণি উমাকে হারিয়ে ফেলবে , কারণ দশমী মানেই উমার চলে যাওয়ার মুহূর্ত ঘোষিত হয়ে যাওয়া । বাঙালির কাছে পার্বতী যেমন মায়ের রূপ ধরে আসেন তেমনি তাকে কন্যাসমাও মনে করা হয় ।
কবি নক্ষত্রমণ্ডলীর কাছে জানতে চেয়েছেন মাত্র তিনদিনের জন্য মা এসে চলে গেলে আবার দীর্ঘদিন তাঁর জন্য অপেক্ষা করতে হবে । এই বিরহ জ্বালা কিভাবে তিনি জুড়াবেন । উমার স্বামীর ঘরে প্রত্যাবর্তন করার অর্থ শুধু গৃহের প্রদীপ নয় , মনের প্রদীপও নিভে যাওয়া । নবমীর রাত শেষ হলেই সেই বাঁধভাঙা আনন্দ আমাদের জীবন থেকে বিদায় নেয় । আবার আমরা ফিরে যাই গতানুগতিক আবর্তে । তাই মধুকবি আক্ষেপ করেছেন যে নবমীর নিশি অবসানে গিরীশের রাণী পিত্রালয় ছেড়ে স্বামীর গৃহে ফিরে গেলে তাঁর গৃহের প্রদীপ নিভে যাবে এবং গৃহ দ্বিগুণ অন্ধকারে ডুবে যাবে।
তাই সপ্তমী অষ্টমী চলে যাওয়ার পর নবমীর রাত থেকেই শুরু হয় পার্বতীর চলে যাওয়ার প্রস্তুতি । মন ভরে ওঠে বিষণ্নতায় , মানসিক যন্ত্রণায় । উমা চলে গেলে কবির গৃহের সোনার প্রদীপটি নিভে যায় । গৃহ আরো দ্বিগুণ অন্ধকারে নিমজ্জিত হয় । তাই মধুকবি নবমীর রজনীর কাছে , নক্ষত্রদের কাছে মিনতি করেন এ রাতের যেন অবসান না হয় । নক্ষত্রমণ্ডলী যেন রজনীকে নিয়ে গৃহে ফিরে না যায় । ঘরের মেয়ে যেন পিতা মাতার কাছে আরো কিছু বেশি সময় থাকার সুযোগ পায়। তিনি চলে গেলেই আবার দীর্ঘদিনের প্রতীক্ষা শুরু হবে । বাঙালি মায়েদের চোখদুটি কন্যারূপী উমাকে দেখবার আশায় দিন গুণবে ।
স্নেহময়ী জননীর অকৃপণ স্নেহধারা , আশীর্বাদ আমাদের মধ্যে নতুন প্রাণ সঞ্চার করে , আমরা উজ্জীবিত হই। ফিরে আসে কর্মচাঞ্চল্য । শরীর ও মন ভরে ওঠে প্রাণচাঞ্চল্যে । তাই শুধু মধুকবি নয় আমাদের মনও চায় না উমাকে যেতে দিতে । তাই নবমীর রাত সকলের কাছেই দুঃখের , বেদনার ।
( গ ) শূন্যস্থান পূরণ করোঃ
১। তিনদিন __________ জ্বলিতেছে ঘরে ।
উত্তরঃ স্বর্ণদীপ ।
২। __________ এ সৃষ্টিতে কর্ণকুহরে ।
উত্তরঃ মিষ্টতম ।
৩। নয়নের মণি মোর __________ হারাবে ।
উত্তরঃ নয়ন ।
৪। গেলে তুমি , __________ এ পরাণ যাবে ।
উত্তরঃ দয়ামযি ।
৯। ব্যাসবাক্য সহ সমাসের নাম লেখোঃ
চন্দ্রচূড় , জটাজাল , ত্রিভুবন , স্ববলে , দ্বৈপায়ন
উত্তরঃ চন্দ্রচূড় ― চন্দ্র চূড়াতে যাহার ( শিব ) — বহুব্রীহি সমাস।
জটাজাল — জটারূপ জাল ― রূপক কর্মধারয় সমাস।
ত্রিভুবন — তিন ভুবনের সমাহার ― দ্বিগু সমাস।
স্ববলে — নিজ বলের সহিত ― অব্যয়ীভাব সমাস।
দ্বৈপায়ন — দ্বীপে জন্ম যার ( ব্যাসদেব ) — বহুব্রীহি সমাস।
১০। বাক্য রচনা করোঃ
জটাজাল , দ্বৈপায়ন , সংস্কৃত , তৃষ্ণায় আকুল , পুণ্যবান।
উত্তরঃ জটাজাল — দেবাদিদেব মহাদেবের মাথায় জটাজাল আছে ।
দ্বৈপায়ন — দ্বীপে জন্ম বলে ব্যাসদেবের নাম দ্বৈপায়ন ।
সংস্কৃত — ভারতবর্ষের প্রাচীনতম ভাষা সংস্কৃত ।
তৃষ্ণায় আকুল — চাতক পাখিটি তৃষ্ণায় আকুল হয়ে ডেকে উঠলো ।
পুণ্যবান — পুণ্যবান মানুষ ভালো থাকেন ।
১১। পদান্তর করোঃ
ভারত , সংস্কৃত , রস , কঠোর , গঙ্গা , তৃষ্ণা ।
উত্তরঃ ভারত — ভারতীয় ।
সংস্কৃত — সংস্কার ।
রস — রসালো ।
কঠোর — কঠোরতা , কাঠিন্য ।
গঙ্গা — গাঙ্গেয় ।
তৃষ্ণা — তৃষিত , তৃষ্ণার্ত ।
১২। তুমি বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত থাকার দরুন অনুপস্থিতির কারণ দর্শিয়ে প্রধান শিক্ষককে সম্বোধন করে একখানি আবেদনপত্র রচনা করো ।
উত্তরঃ মাননীয় প্রধান শিক্ষক
হরকিশোর হাইস্কুল, হাইলাকান্দি
মহাশয় সমীপেষু ,
বিনীত নিবেদন এই যে আমি রাজু দাস , দশম শ্রেণির ক বিভাগের ছাত্র , ক্রমিক নং ৪। গত ২৯/৯/১৮ থেকে ৫/১০/১৮ পর্যন্ত শারীরিক অসুস্থতার কারণে বিদ্যালয়ে উপস্থিত হতে পারিনি ।
অতএব মহোদয়ের কাছে অনুরোধ এই যে , অনুগ্রহ করে উক্ত দিনগুলিতে আমার ছুটি মঞ্জুর করে আমাকে বাধিত করবেন ।
ধন্যবাদান্তে
রাজু দাস ,
দশম শ্রেণি
( ঘ ) বিপরীতার্থক শব্দ লেখো :
প্রভাত , বান্ধিল , অর্ধ , ধীর , দুবলা , গোড়ায় , নারী , দুঃখ , মন্দ , মৌন , স্থল , দিবস , জনম ।
উত্তরঃ প্রভাত — সন্ধ্যা ।
বান্ধিল — ছাড়িল ।
অর্ধ — পুরো ।
ধীর — ক্ষিপ্র ।
দুবলা — সবলা ।
গোড়ায় — শেষে ।
নারী — পুরুষ ।
দুঃখ — আনন্দ ।
মন্দ — ভালো ।
মৌন — কোলাহল ।
স্থল ― জল ।
দিবস ― রজনী ।
জনম — মরণ ।
পদান্তর করোঃ
প্রভাত , ধীর , ক্ষিপ্র , দুর্বল , নারী , দুঃখ , আনন্দ , মৌন , স্থল , দিবস , হিম , জন্ম ।
উত্তরঃ প্রভাত — প্রভাতী ।
ধীর — ধীরতা ।
ক্ষিপ্র — ক্ষিপ্রতা ।
দুর্বল — দুর্বলতা বা দৌর্বল্য ।
নারী — নারীত্ব ।
দুঃখ — দুঃখিত ।
আনন্দ — আনন্দিত ।
মৌন — মৌনতা ।
স্থল ― স্থলা ।
দিবস — দিবসীয় ।
হিম ― হৈম ।
জন্ম ― জন্মগত ।
