বাগধারা ও তাদের অর্থ, Important for All Classes, SEBA & WB

বাগধারা ও তাদের অর্থ – SEBA পরীক্ষার জন্য ২৫০+ গুরুত্বপূর্ণ তালিকা

ক. অ/আ দিয়ে শুরু
১. অগস্ত্য যাত্রা – চিরদিনের জন্য প্রস্থান
২. অন্ধের যষ্টি – একমাত্র অবলম্বন
৩. অন্ধের নড়ি – একমাত্র অবলম্বন
৪. অষ্টরম্ভা – কিছুই না (ফাঁকি)
৫. অকাল কুষ্মাণ্ড – অপদার্থ
৬. অরণ্যে রোদন – নিষ্ফল আবেদন/নিষ্ফল কান্না
৭. অগাধ জলের মাছ – অতি ধূর্ত লোক
৮. অন্ধকারে ঢিল মারা – আন্দাজে কাজ করা
৯. অমাবস্যার চাঁদ – দুর্লভ বস্তু
১০. আঠারো মাসের বছর – দীর্ঘসূত্রতা
১১. আকাশ কুসুম – অলীক কল্পনা
১২. আকাশ পাতাল – অনেক প্রভেদ
১৩. আদা জল খেয়ে লাগা – প্রাণপণে চেষ্টা করা
১৪. আষাঢ়ে গল্প – অবিশ্বাস্য বা গাঁজাখুরি গল্প
১৫. ইঁদুর কপালে – নিতান্ত মন্দ ভাগ্য
১৬. ইতর বিশেষ – পার্থক্য
১৭. একাদশে বৃহস্পতি – সৌভাগ্যের সময়
১৮. এলাইচ গুটি – ক্ষুদ্র ও তুচ্ছ বস্তু
১৯. এলাহি কাণ্ড – বিরাট আয়োজন
২০. অহিনকুল সম্বন্ধ – ঘোর শত্রুতা
২১. অহি-নকুল – শত্রুতা
২২. আধাখেঁচড়া – এলোমেলো কাজ
২৩. আমড়া কাঠের ঢেঁকি – অপদার্থ
২৪. আব্রু বাঁচানো – সম্মান রক্ষা করা
২৫. আক্কেল সেলামি – বোকামির শাস্তি
২৬. আলেয়ার আলো – ক্ষণস্থায়ী আলো
২৭. আল্লার মার – অলৌকিক বিপদ
খ. ক/খ/গ দিয়ে শুরু
২৮. কড়ায় গণ্ডায় – পুরোপুরি/সমগ্র
২৯. কপালে আগুন – চরম দুর্ভাগ্য
৩০. কলুর বলদ – একঘেয়ে পরিশ্রমী
৩১. কাছা আলগা – অসাবধান
৩২. কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা – একই উপায়ে শত্রু দমন
৩৩. কাঠের পুতুল – নিষ্প্রাণ
৩৪. কেঁচো খুঁড়তে সাপ – সামান্য থেকে গুরুতর বিপদ
৩৫. কেঁচে গণ্ডূষ – নতুন করে শুরু করা
৩৬. কুপমণ্ডূক – সীমিত জ্ঞানসম্পন্ন লোক
৩৭. কুম্ভীরের কান্না – মিথ্যা শোক
৩৮. কলি ধরি – আরম্ভ করা
৩৯. কড়ির পাহাড় – বিপুল ধন
৪০. কচু কাটা – নির্মূল করা
৪১. কপাল ফেরা – সৌভাগ্য লাভ
৪২. কংশ মামা – নিষ্ঠুর অভিভাবক
৪৩. কালনেমির লঙ্কা ভাগ – অসম্ভব কল্পনা
৪৪. কূল কাঠের আগুন – তীব্র জ্বালা
৪৫. খণ্ড প্রলয় – ভীষণ ঝগড়া
৪৬. খোদার খাসি – কোনো বাঁধন নেই যার
৪৭. খাঁটি সোনা – আসল জিনিস
৪৮. গোঁফ খেজুরে – নিতান্ত অলস
৪৯. গোবরে পদ্মফুল – অপ্রত্যাশিত সুন্দর বস্তু
৫০. গোল্লায় যাওয়া – নষ্ট হওয়া
৫১. গজানন – স্থূলকায় ব্যক্তি
৫২. গরু মারা বিদ্যা – কূট কৌশল
৫৩. গড়কল – আনুমানিক হিসাব
৫৪. গৌর চন্দ্রিকা – ভূমিকা/সূচনা
৫৫. গোকুলের ষাঁড় – স্বেচ্ছাচারী
৫৬. গুড়ে বালি – আশায় জল
৫৭. গণেশ উল্টানো – ফেল হওয়া/ব্যর্থ হওয়া
৫৮. গলায় গামছা – বশ্যতা স্বীকার
৫৯. গা ঢাকা দেওয়া – লুকানো
গ. চ/ছ/জ/ঝ দিয়ে শুরু
৬০. চাঁদের হাট – আনন্দের স্থান/প্রিয়জনের মেলা
৬১. চুনোপুঁটি – সামান্য লোক/ক্ষুদ্র
৬২. চোখে সর্ষে ফুল দেখা – দিশেহারা হওয়া
৬৩. চিনির বলদ – ভারবাহী কিন্তু ফল ভোগে না
৬৪. চোখের বালি – চক্ষুশূল/শত্রু
৬৫. চাটুকার – তোষামোদকারী
৬৬. ছাইচাপা আগুন – সুপ্ত ক্ষমতা/অপ্রকাশ্য তেজ
৬৭. ছা-পোষা – দরিদ্র
৬৮. ছাই ফেলতে ভাঙা কুলো – তুচ্ছ কাজেও লোক দরকার
৬৯. জগাখিচুড়ি – বিশৃঙ্খলা
৭০. জিলাপির প্যাঁচ – জটিল
৭১. জলজ্যান্ত – জীবন্ত
৭২. জলের আল্পনা – ক্ষণস্থায়ী
৭৩. জ্যামিতিক হারে – দ্রুতগতিতে
৭৪. জ্যান্ত চিতাবাঘ – অত্যন্ত বিপজ্জনক
৭৫. ঝাকের কই – দলবদ্ধ
৭৬. ঝড়ে বক মরা – আকস্মিক লাভ
৭৭. ঝি-চুরি – সামান্য চুরি
৭৮. জনম দুখিনী – চিরদুঃখী
ঘ. ট/ঠ/ড/ঢ দিয়ে শুরু
৭৯. টেকে গোঁজা – গোপন করে রাখা
৮০. টুপিখোলা – সম্মান জানানো
৮১. ঠোঁট কাটা – স্পষ্টবাদী
৮২. ঠুঁটো জগন্নাথ – অকর্মণ্য/নিষ্ক্রিয়
৮৩. ঠেকে শেখা – অভিজ্ঞতা লাভ
৮৪. ডুমুরের ফুল – দুর্লভ বস্তু
৮৫. ডান হাতের কাজ – অতি সহজ কাজ
৮৬. ডাল-ভাত – সাধারণ খাবার
৮৭. ঢিঁ ঢিঁ পড়া – কলঙ্ক রটা
৮৮. ঢেকির কুমির – অলস
৮৯. ঢাকের কাঠি – তোষামোদকারী
৯০. ঢাকের বাদ্যি – বিরাট প্রস্তুতি
৯১. ঢাকের দায়ে মনসা পূজা – অনিচ্ছা সত্ত্বেও কাজ করা
ঙ. ত/দ/ধ/ন দিয়ে শুরু
৯২. তামার বিষ – অর্থের কুপ্রভাব
৯৩. তাসের ঘর – ক্ষণস্থায়ী
৯৪. তুলসী বনের বাঘ – ভণ্ড সাধু
৯৫. থলের বিড়াল – গোপন তথ্য প্রকাশ
৯৬. দুধে-ভাতে থাকা – সুখে থাকা
৯৭. দুধের মাছি – সুসময়ের বন্ধু
৯৮. দশচক্রে ভগবান ভূত – দশজনের চক্রান্তে ভালো লোকও খারাপ হয়
৯৯. ধরাকে সরা জ্ঞান করা – অহংকারী হওয়া
১০০. ধামাধরা – তোষামোদকারী
১০১. ধর্মের ষাঁড় – যথেচ্ছাচারী
১০২. নয় ছয় করা – অপচয়/নষ্ট করা
১০৩. ননির পুতুল – শ্রমকাতর
১০৪. ননীর পালোয়ান – অলস
১০৫. নেই আঁকড়া – নাছোড়বান্দা
১০৬. নাটের গুরু – মূল নায়ক
১০৭. নাচতে না জানলে উঠান বাঁকা – নিজের অক্ষমতা অন্যের উপর চাপানো
১০৮. নুন আনতে পান্তা ফুরায় – অত্যন্ত অভাব
১০৯. তিলকে তাল করা – সামান্য বিষয়কে বাড়িয়ে বলা
চ. প/ফ/ব/ভ দিয়ে শুরু
১১০. পালের গোদা – দলের সর্দার
১১১. পুকুর চুরি – বড় ধরনের চুরি
১১২. পোয়া বারো – অতিরিক্ত সৌভাগ্য
১১৩. পরের ধনে পোদ্দারি – অন্যের টাকায় ফুর্তি
১১৪. পান্তা ভাতে ঘি – অপব্যয়
১১৫. পাপের ধন প্রায়শ্চিত্তে যায় – অসৎ উপার্জনের বিনাশ
১১৬. ফপর দালালি – মাতব্বরি
১১৭. ভিজে বেড়াল – কপটচারী
১১৮. ভস্মে ঘি ঢালা – বৃথা চেষ্টা
১১৯. ভেতরের খবর – গোপন কথা
১২০. ভূতের ব্যাগার – অলস পরিশ্রম
১২১. ভাঁড়ে ভবানী – শূন্য ভাণ্ডার
১২২. বুদ্ধির ঢেঁকি – নিরেট মূর্খ
১২৩. বর্ণচোরা আম – যার বাইরে এক রূপ, ভেতরে অন্য রূপ
১২৪. বসন্তের কোকিল – সুসময়ের বন্ধু
ছ. ম/য/র/ল দিয়ে শুরু
১২৫. মণিকাঞ্চন যোগ – উপযুক্ত মিলন
১২৬. মাছের মায়ের পুত্র শোক – মিথ্যা শোক
১২৭. মুখ চুন করা – লজ্জিত হওয়া
১২৮. মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পতন – দৃঢ় প্রতিজ্ঞা
১২৯. মশা মারতে কামান দাগা – সামান্য কাজে বিশাল আয়োজন
১৩০. মগের মুল্লুক – অরাজক দেশ
১৩১. মড়াকান্না – গভীর শোক
১৩২. মশা মারতে কামান – অতি সামান্য কাজ
১৩৩. যক্ষের ধন – কৃপণের ধন
১৩৪. রুই-কাতলা – পদস্থ বা ক্ষমতাশালী ব্যক্তি
১৩৫. রাবণের চিতা – চির অশান্তি
১৩৬. রাজার হালে থাকা – অতি সুখে থাকা
১৩৭. রাশভারী – গম্ভীর প্রকৃতির
১৩৮. লক্ষ্মীর ভাঁড়ার – অফুরন্ত ভাণ্ডার
১৩৯. ললাটের লিখন – ভাগ্য
১৪০. ল্যাং মারা – ক্ষতি করা
জ. শ/স/হ দিয়ে শুরু
১৪১. শাপে বর – অনিষ্টের মধ্যে ইষ্ট লাভ
১৪২. শাঁখের করাত – উভয় সংকট
১৪৩. শ্রীগণেশ – শুরু করা
১৪৪. শিবরাত্রির সলতে – একমাত্র সন্তান
১৪৫. সবুরে মেওয়া ফলে – ধৈর্যের ফল মিষ্টি হয়
১৪৬. সাক্ষী গোপাল – নিষ্ক্রিয় দর্শক
১৪৭. সতেরো কলা – অপূর্ণতা
১৪৮. সোনার পাথর বাটি – অলীক বস্তু/অসম্ভব জিনিস
১৪৯. হাতের পাঁচ – শেষ সম্বল
১৫০. হাতেখড়ি – বিদ্যারম্ভ
১৫১. হালে পানি পাওয়া – সুবিধা করা
১৫২. হিতে বিপরীত – উল্টো ফল
১৫৩. হাতটান – চুরির অভ্যাস
১৫৪. হাড়হাভাতে – হতভাগ্য
১৫৫. হাড়ে হাড়ে – সম্পূর্ণভাবে/প্রতিটি অঙ্গে
১৫৬. হাতে চাঁদ পাওয়া – দুর্লভ বস্তু লাভ করা
১৫৭. ষোল কলা – পরিপূর্ণ
১৫৮. শিরে সংক্রান্তি – ঘোর বিপদ
১৫৯. শকুনি মামা – কুচক্রী
১৬০. সোনায় সোহাগা – উপযুক্ত মিলন
ঝ. সংখ্যাবাচক ও অন্যান্য
১৬১. এক চোখা – পক্ষপাতদুষ্ট
১৬২. এক লাফে – হঠাৎ
১৬৩. এক ঢিলে দুই পাখি – এক কাজে দুই লাভ
১৬৪. একূল ওকূল দু’কূল হারা – উভয় দিক থেকে বঞ্চিত
১৬৫. ঊনপঞ্চাশ বায়ু – পাগলামি/খেয়াল
১৬৬. ঊনকোটি চৌষট্টি – প্রায় সম্পূর্ণ
১৬৭. দু’কান কাটা – বেহায়া
১৬৮. দুই হাতে ওড়ানো – অপব্যয় করা
১৬৯. তিন দিনের সঙ্গী – অল্প সময়ের সম্পর্ক
১৭০. তিন সত্যি করা – দৃঢ় শপথ
১৭১. ন-ব-ছয় – অপচয়
১৭২. পঁচন ধরা – পচন শুরু হওয়া
১৭৩. সাত ঘাটের জল খাওয়া – বহু অভিজ্ঞতা লাভ
১৭৪. সাতেও নেই পাঁচেও নেই – কোনো কিছুতেই নেই
১৭৫. বারো ভূত – নানা লোক
১৭৬. বাঁশের চেয়ে কঞ্চি দড় – ঊর্ধ্বতন অপেক্ষা অধস্তন ক্ষমতাশালী
১৭৭. ব্যাঙের সর্দি – অসম্ভব ঘটনা
১৭৮. হাটে হাঁড়ি ভাঙা – গোপন কথা প্রকাশ
১৭৯. ব্যাঙের আধুলি – সামান্য সম্পদ
১৮০. হালে পানি পাওয়া – সুবিধা করা
১৮১. ঠোঁট ফোলানো – অভিমান করা
১৮২. কুল কাঠের আগুন – তীব্র জ্বালা
১৮৩. আকাশ ভেঙে পড়া – বড় বিপদ আসা
১৮৪. আসরে নামা – কোনো কাজে শুরু করা
১৮৫. আটঘাট বাঁধা – পাকাপাকি ব্যবস্থা করা
১৮৬. উলুবনে মুক্তা ছড়ানো – অপাত্রে দান
১৮৭. কুমড়ো কাটা বটি – সহজ কাজ
১৮৮. কলম পেষা – কেরাণিগিরি করা
১৮৯. কপাল ঠোকা – চেষ্টা করা
১৯০. কাদা ঘেঁটে বেড়ানো – দুর্নামের ভাগী হওয়া
১৯১. কাঁচা পয়সা – নগদ অর্থ
১৯২. কুনো ব্যাঙ – সীমিত জ্ঞানসম্পন্ন
১৯৩. কেতাদুরস্ত – পরিপাটি
১৯৪. খয়ের খাঁ – তোষামোদকারী/অসৎ বন্ধু
১৯৫. খেরোর খাতা – ব্যক্তিগত বিবরণ
১৯৬. গন্ডা ফেলা – হিসাব করা
১৯৭. গুরু মারা বিদ্যা – যে শিক্ষকের ক্ষতি করে
১৯৮. চর্বিত চর্বণ – পুনরুক্তি
১৯৯. চুনকালি দেওয়া – কলঙ্ক দেওয়া
২০০. চামচিকের লাথি – ছোট লোকের অপমান
২০১. ছাই ফেলতে ভাঙা কুলো – সামান্য কাজেও লোক দরকার
২০২. জিভে জল আসা – লোভ হওয়া
২০৩. জীয়ন্ত কাষ্ঠ – কাজের লোক নয়
২০৪. ডালপালা ছড়ানো – বিস্তার লাভ করা
২০৫. তালকানা – বেতালা
২০৬. তিল পরিমাণ – অতি সামান্য
২০৭. থোড় বড়ি খাড়া – একঘেয়েমি
২০৮. দাঁত কপাটি লাগা – ভয়ে বাকরুদ্ধ হওয়া
২০৯. নব্বইয়ের ধাক্কা – বার্ধক্য
২১০. ধর্মের কল – গোপন কথা
২১১. পা নেই – অক্ষম
২১২. বালির বাঁধ – ক্ষণস্থায়ী
২১৩. বত্রিশ সিংহাসন – অসম্ভব বস্তু
২১৪. বসন্তের কোকিল – সুসময়ের বন্ধু
২১৫. ভণ্ডুল হওয়া – নষ্ট হওয়া
২১৬. মাথা কিনে খাওয়া – সর্বনাশ করা
২১৭. শখের হাঁড়ি – প্রিয় জিনিস
২১৮. শূন্যে ঘর বাঁধা – অলীক কল্পনা
২১৯. সরষের ভূত – অসম্ভব জিনিস
২২০. হাটে হাঁড়ি ভাঙা – গোপন কথা ফাঁস করা
২২১. হাতের লক্ষ্মী পায়ে ঠেলা – সুযোগ নষ্ট করা
২২২. হালে পানি না পাওয়া – সুবিধা না করা
২২৩. ভিজে বেড়াল – কপট লোক
২২৪. ভিটে মাটি ছাড়া – উৎখাত হওয়া
২২৫. মুখে মধু, অন্তরে বিষ – উপরে মিষ্টতা, ভেতরে শত্রুতা
২২৬. রথ দেখা আর কলা বেচা – এক সাথে দুটি কাজ করা
২২৭. লেজে গোবরে – গোলমাল/বিশৃঙ্খলা
২২৮. কলম-পেষা – কেরানির কাজ
২২৯. কেতাদুরস্ত – পরিপাটি
২৩০. ক অক্ষর গোমাংস – অক্ষরজ্ঞানহীন
২৩১. গোঁয়ার গোবিন্দ – নির্বোধ ও একগুঁয়ে
২৩২. গোদের উপর বিষফোঁড়া – কষ্টের উপর কষ্ট
২৩৩. ঘর পোড়া গরু – অভিজ্ঞ ব্যক্তি
২৩৪. চিল শকুনের ভোগ – সর্বস্ব কেড়ে নেওয়া
২৩৫. ছ্যাঁকা খাওয়া – সতর্ক হওয়া
২৩৬. তেলা মাথায় তেল দেওয়া – ধনীর আরও ধন বৃদ্ধি
২৩৭. ফন্দি আঁটা – কৌশল করা
২৩৮. ব্যাঙের মাছি – সামান্য প্রাণী
২৩৯. মনসা পূজা – অনিচ্ছাকৃত কাজ
২৪০. শিকায় ওঠা – কাজ বন্ধ হওয়া
২৪১. শুঁড়ির সাক্ষী – পক্ষপাতদুষ্ট সাক্ষী
২৪২. হাড়ে হাড়ে শয়তান – অতিশয় দুষ্ট
২৪৩. হাড় জ্বালানো – জ্বালাতন করা
২৪৪. গড্ডলিকা প্রবাহ – অন্ধ অনুকরণ
২৪৫. জমের দোসর – ভীষণ রাগী
২৪৬. ছক্কা পাঞ্জা – বড় বড় কথা বলা
২৪৭. তুষের আগুন – দীর্ঘস্থায়ী ও গোপন রাগ
২৪৮. ধোপার গাধা – ভারবাহী কিন্তু ফল ভোগে না
২৪৯. পালের গোদা – দলপতি
২৫০. ফুটো কড়ি – অতি সামান্য মূল্য
২৫১. ধর্মের ঢেঁকি – অনির্দিষ্ট বা অলস কাজ
২৫২. দুমুখো সাপ – দুই দিকে কথা বলা লোক

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *