গ্রাম্যছবি
Class 10
১। অতি সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও :
( ক ) খড়ের চালে করলা – লতা কীভাবে উঠেছে ?
উত্তরঃ খড়ের চালে করলা – লতা মাচা বেয়ে লতিয়ে উপরে উঠেছে ।
( খ ) খোকা কোথায় শুয়ে আছে ?
উত্তরঃ খোকা দড়ির দোলনাতে শুয়ে আছে ।
( গ ) গাছ থেকে পাকা কুল কে পেড়েছিল ?
উত্তরঃ গাছ থেকে পাকা কুল ছোটো দুটি বোন পেড়েছিল ।
( ঘ ) রোদটুকুর রং কেমন ?
উত্তরঃ রোদটুকুর রং সোনার রঙের ।
( ঙ ) রাখাল কোথায় শুয়ে বিশ্রাম করে ?
উত্তরঃ রাখাল গাছের নিচে শুয়ে বিশ্রাম করে ।
( চ ) কবির মতে সুধাময়ী কে ?
উত্তরঃ কবির মতে সুধাময়ী হল জন্মভূমি ।
২। সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও :
( ক ) গ্রামের ঘর বাড়ির সৌন্দর্য কেমন ?
উত্তরঃ গ্রাম হল প্রকৃতির প্রান। চোখের সামনে ভেসে ওঠে অপূর্ব নিসর্গ শোভায় মণ্ডিত প্রকৃতিদেবীর আপন হাতে রচিত দৃশপট । ঘরগুলি মাটিতে নিকানো মাটির উঠোন , ওপরের চালটি খড় দিয়ে ছাওয়া । করলার গাছ মাচা বেয়ে উপরে লতিয়ে উঠেছে । খাঁচার মধ্যে বউ কথা কও পাখি আছে । তুলসী মঞ্চে তুলসী চারা আছে । ঘরের মেঝেতে আলপনা দেওয়া । ছোট্ট খোকা দড়ির দোলনাতে দুলছে ।
( খ ) গ্রামের দুপুরবেলার ছবি বর্ণনা করো ।
উত্তরঃ গ্রামের দুপুরবেলার ছায়া সুনিবিড় শান্তির নীড় ভারতের শাশ্বত আত্মার প্রতীক । গ্রাম হলো ভারতীয় সভ্যতার প্রাণকেন্দ্র গ্রাম। গ্রামের দুপুরবেলা অত্যন্ত শান্ত । গ্রামের মাঠে চরে বেড়ায় গোরু । গাছের স্নিগ্ধ ছায়ায় রাখাল শুয়ে বিশ্রাম করে । সরু মেঠো পথ বেয়ে পথিক আপন মনে গান করতে করতে চলে যায় ।
( গ ) কবির কোন বাল্যস্মৃতি মনে পড়ে ?
উত্তরঃ গ্রাম্য জীবনে প্রকৃতির সঙ্গে মানুষের সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয় না । প্রকৃতির অঙ্গ হয়েই মানুষ দ্বিতীয় বিশ্ব রচনা করল । দুপুরবেলায় কবির বাল্যকালের স্মৃতি মনে জেগে ওঠে। ছোটবেলায় যে ঘুঘুর গান তিনি শুনতেন সেই ঘুঘুর গানের কথা মনে পড়ে যায় ।
( ঘ ) ‘ দাওয়া ‘ শব্দের প্রতিশব্দ লেখো ও দাওয়ার বর্ণনা দাও ।
উত্তরঃ দাওয়া শব্দের প্রতিশব্দ হলো — বারান্দা , উঠোন । পল্লীবাংলার ছোট ছোট কুড়েঘরগুলির উঠোন বা দাওয়াগুলি খুবই মনোহর হয় । মাটি দিয়ে নিকানো ঘরের সামনে থাকে মাটির উঠোন । সেখানে সোনার বর্ণের রোদ এসে পড়ে । খোকা দাওয়ায় শুয়ে থাকে দড়ির দোলনাতে ।
৩। শূন্যস্থান পূর্ণ করো –
( ক ) _____ তুলসীর চারা গৃহ শিল্পে কড়ি ঝাড়া ।
উত্তরঃ মঞ্চে ।
( খ ) খড়ো ____ ছাঁটা , লতিয়া করলা – লতা ।
উত্তরঃ চালখানি ।
( গ ) একাকিনী আপনার ____ বসিয়া প্রাঙ্গণে ।
উত্তরঃ মনে ধান নাড়ে ।
( ঘ ) ____ জন্মভূমি , তেমতি আছ কি তুমি।
উত্তরঃ সুধাময়ী ।
( ঙ ) শান্ত স্তব্ধ ____ গ্রাম্য মাঠে গোরু চরে।
উত্তরঃ দ্বিপ্রহবে ।
৪। একশো শব্দের মধ্যে উত্তর লেখো ।
( ক ) “ গ্রাম্যছবি ” কবিতা অবলম্বনে ছবিগুলোর বর্ণনা দাও ।
উত্তরঃ প্রকৃতিই হলো বাংলামায়ের চালচিত্র । গ্রাম হল প্রকৃতির ফুসফুস। মাইকেল মধুসূদন বলেছেন , ‘ সুশ্যামাঙ্গ বঙ্গদেশ ‘ , এবং সুদূর ইউরোপে থাকবার সময় তাঁর মনে পড়েছে যশোরের ‘ কপোতাক্ষ ’ নদের কথা । রবীন্দ্রনাথের কবিতায় বাংলার প্রকৃতি ধরা দিয়েছে আরও বিভিন্ন বৈচিত্র্য নিয়ে । জননী – জন্মভূমির বন্দনা করেছেন তিনি বাংলার প্রকৃতি বন্দনা করে । নদীতীরের স্নিগ্ধ সমীরণ তাঁর প্রাণ জুড়িয়েছে । কবিকে আকৃষ্ট করেছে বাংলাদেশের আম্রকুঞ্জ , ‘ ছায়া সুনিবিড় শান্তির নীড় ‘ ছোটো ছোটো গ্রামগুলি । আধুনিককালের কবি সাহিত্যিকরাও বঙ্গজননীর এই প্রাকৃতিক শোভায় মুগ্ধ । বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় উপন্যাসে এবং কবি জীবনানন্দ দাশের কবিতায় এর যে পরিচয় মেলে , তা অনবদ্য ও অনপম ।
সূর্যের প্রথম আলো লাজুক ছেলের হাসির মতো লেগে রয়েছে গাছের পাতায় । কয়েকটা দোয়েল , পাপিয়া আর খঞ্জনার কলকাকলি মধ্যাহ্নের নিস্তব্ধতা ভেঙ্গে দিয়েছে । বাতাস পুকুরের সবুজ জলের ওপর আলপনা দিয়ে গেছে। ঘাসের সোঁদা গন্ধের সঙ্গে শিউলির মৃদু সুবাস গত রাত্রির বিষণ্ণতাকে দূরে ঠেলে ভাইকে আবার মাঠে যাওয়ার উৎসাহ দিচ্ছে । হ্যাঁ , এটাই আমাদের গ্রাম । পশ্চিমবঙ্গের শত শত গ্রামের ন্যায়, এই আমাদের প্রিয় আবাসস্থল ।
গ্রামের মানুষ গাছপালা পশুপাখি এক মহাপ্রকৃতির অঙ্গ হয়ে মিলেমিশে বেঁচে রয়েছে । গ্রামে চাষের জমি আর সবুজ বনের আধিক্য দেখা যায় । আর আছে এক বড়ো জলাশয় , আমরা যাকে বলি বিল । ছোটো ছেলেমেয়েদের প্রিয় জায়গা হলো ওই বিলের ধারের মাঠখানি । ওখানেই প্রতিদিন বিকেলবেলা চলে খেলাধূলা । বিলের ওপারে যখন মস্ত এক গোল থালার মতো সূর্য লালবর্ণ হয়ে ওঠে , তখন খেলা থামিয়ে ঘরের দিকে পা বাড়ায় । একটু পরেই অন্ধকার নেমে আসবে— সূর্যদেব অস্তাচলে যাবেন ।
( খ ) কবিতাটিতে দুপুর বেলায় যে সৌন্দর্যের বর্ণনা আছে নিজের ভাষায় বর্ণনা করো ।
উত্তরঃ সূর্যের প্রথম আলো লাজুক ছেলের হাসির মতো লেগে রয়েছে গাছের পাতায় । কয়েকটা দোয়েল , পাপিয়া আর খঞ্জনার কলকাকলি মধ্যাহ্নের নিস্তব্ধতা ভেঙ্গে দিয়েছে । বাতাস পুকুরের সবুজ জলের ওপর আলপনা দিয়ে গেছে। ঘাসের সোঁদা গন্ধের সঙ্গে শিউলির মৃদু সুবাস গত রাত্রির বিষণ্ণতাকে দূরে ঠেলে ভাইকে আবার মাঠে যাওয়ার উৎসাহ দিচ্ছে । হ্যাঁ , এটাই আমাদের গ্রাম । পশ্চিমবঙ্গের শত শত গ্রামের ন্যায়, এই আমাদের প্রিয় আবাসস্থল ।
গ্রামের মানুষ গাছপালা পশুপাখি এক মহাপ্রকৃতির অঙ্গ হয়ে মিলেমিশে বেঁচে রয়েছে । গ্রামে চাষের জমি আর সবুজ বনের আধিক্য দেখা যায় । আর আছে এক বড়ো জলাশয় , আমরা যাকে বলি বিল । ছোটো ছেলেমেয়েদের প্রিয় জায়গা হলো ওই বিলের ধারের মাঠখানি । ওখানেই প্রতিদিন বিকেলবেলা চলে খেলাধূলা । বিলের ওপারে যখন মস্ত এক গোল থালার মতো সূর্য লালবর্ণ হয়ে ওঠে , তখন খেলা থামিয়ে ঘরের দিকে পা বাড়ায় । একটু পরেই অন্ধকার নেমে আসবে— সূর্যদেব অস্তাচলে যাবেন ।
( ঘ ) গ্রামের প্রাকৃতিক শোভা বর্ণনা করো ।
উত্তরঃ বাংলার গ্রাম শীত বসন্ত বর্ষার স্মৃতি বিজড়িত । কখনো মেঘমেদুর বিষণ্ন আকাশ , কখনো শুভ্রকান্তি মেঘের আনাগোনা , কখনো দিগন্ত বিস্তার শ্যাম শস্যের হিল্লোল । কখনো জলহীন প্রাণহীন পাণ্ডুর বিবর্ণতা । কখনো “ কামরাঙা লাল মেঘ ” , শান্ত অনুগত বাংলার নীল সন্ধ্যা , “ ফণীমনসার ঝোপ ” , শটিবন প্রভৃতি অসংখ্য চিত্রমালা । কত সারি জারি কবি গানের আসর , কত যাত্রা কথকতা , কত দুঃখ দারিদ্র্যের বারমাস্যা চিত্র ।
গ্রামের মধ্যে দিয়ে এঁকেবেঁকে নদী বয়ে চলেছে । উঁচু নীচু গাঁয়ের পথ , আকাশের নিচে ঘুরে বেড়ায় ধবল বকেরা । সন্ধ্যার শুরুতে মাঠপথে ধুলো উড়িয়ে রাখাল বালকেরা গোরু নিয়ে ঘরে ফেরে । খালি গায়ে গাঁয়ের কৃষক দিনের শেষে মাঠ থেকে ফেরে । আদুল গায়ে ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা দাঁড়িয়ে থাকে । চোখে ওদের নিষ্পাপ সারল্য , অপার কৌতূহল । ঝিল্লীর একটানা গান শোনা যায় । শোনা যায় পাতা খসার শব্দ। গোরুর গাড়ির কর্কশ আওয়াজ দূরে মিলিয়ে যায় । নাকে গাছগাছালির গন্ধ আসে ।
গ্রাম – বাংলায় আছে সারি সারি মাটির ঘর । ঘরের দেওয়ালগুলি গ্রাম্যবধূদের হাতের ছোঁয়ায় মসৃণ হয়ে উঠেছে । দেওয়ালগুলিতে বিভিন্ন বর্ণের চিত্রও আঁকা থাকে । মন – প্রাণ জুড়িয়ে দেয় ভোরের স্নিগ্ধ হিমেল বাতাস । গ্রামের মধ্যেই ভাঙামন্দির অবস্থিত । মন্দিরের ভাঙা দেওয়ালে বটগাছের ডালপালা ছড়ানো । মন্দিরের গায়ে টেরাকোটার নক্সা । সামনে ঘাট বাঁধানো পুকুর । পুকুরে গাঁয়ের বউঝিরা জল নিতে আসে। হাট বসে গ্রামের খোলা মাঠে । মানুষ দূর দূর থেকে হাটে আসে । কেনাবেচা শেষ করে যে যার ঘরে ফিরে যায় ।
কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ বহু পূর্বে বলেছিলেন যে ভারতবর্ষ পল্লীপ্রধান । পল্লীর মধ্যেই নিহিত ভারতের প্রাণধারা । কিন্তু ইংরেজ শাসনে দেশের সেই পল্লীর অবস্থা চরম সংকটের সম্মুখীন হয় । রোগে – শোকে অশিক্ষা – কুশিক্ষা ও দারিদ্র্যে দেশের পল্লীগুলি শ্মশানভূমিতে পরিণত হয় । রবীন্দ্রনাথ তখন দেশের শিক্ষিত মানুষদের গ্রামে ফিরে যাওয়ার জন্য আহ্বান জানান— “ ফিরে চল মাটির টানে ; গ্রাম পুনর্গঠনের জন্য কবি শিক্ষাবিস্তার , স্বাবলম্বন বৃত্তি ও সমবায় প্রথাকে বিশেষ গুরুত্ব দেন ।
৫। দুচার কথায় উত্তর দাও ।
( ক ) রাখাল বালকের দিনযাপন কেমন বর্ণনা করো ।
উত্তরঃ গ্রামের শ্লথ জীবনযাত্রার মধ্যেই স্পন্দিত হয়েছে যুগযুগাব্যাপী ভারত আত্মার প্রাণের হিল্লোল । গ্রামের দুপুরবেলা শান্ত স্তব্ধ । গোরু মাঠে আপন মনে চরে বেড়ায় । রাখাল বালকদের উপরে থাকে গোরুগুলিকে দেখাশোনার দায়িত্ব । দুপুরবেলায় গাছের নীচে শুয়ে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিয়ে নেয় ।
( খ ) গ্রাম্য বধূর দিনযাপন কেমন ? পঠিত কবিতা অনুসারে ব্যাখ্যা করো ।
উত্তরঃ গ্রাম্য বধূদের জীবনযাপন খুবই সরল । তাঁদের জীবন জটিলতার আবর্তে পাক খায় না । মাথায় চুলের গোছা লুটিয়ে পড়ছে । হাতে দুটি বালা পরা , সাজসজ্জায় কৃত্রিমতা নেই । উঠোনে একা একাই আপন মনে বসে বসে ধান নাড়ে । ধানের দেখাশোনা করে ।
( গ ) গ্রামের সৌন্দর্য কোথায় কীভাবে প্রকাশ পেয়েছে ?
উত্তরঃ কবি গিরীন্দ্রমোহিনী দাসী অসাধারণ দক্ষতায় গ্রামের ছবি এঁকেছেন । তাঁর কবিতায় গ্রামীণ জীবনের খুটিনাটি , গ্রাম্যবধূদের জীবনের মাধুর্য সুন্দর সুন্দর রেখায় ফুটিয়ে তুলেছেন । গ্রামের মেঠো পথে পথিক আপন মনে গান গেয়ে চলে যায় । কবির মনে বাল্যস্মৃতি জেগে ওঠে — মনে পড়ে ঘুঘুর গান ।
ব্যাকরণ
(ক) প্রতিটি শব্দের তিনটি করে প্রতিশব্দ লেখো :
গ্রাম , ছবি , কান , পাকা , রাস্তা , চুল , শ্যাম , সুধা , মাঠ , মাটি , শাখা । গ্রাম — পল্লী , গাঁ ।
উত্তরঃ পল্লী ― পল্লী, গাঁ।
শ্যাম ― কৃষ্ণ ।
ছবি — চিত্র ।
সুধা — অমৃত ।
কান — কৰ্ণ , শ্রবণেন্দ্ৰিয় ।
মাঠ — ক্ষেত , ক্ষেত্র । পাকা — পরিপক্ক ।
মাটি — ভূমি , মৃত্তিকা । রাস্তা — পথ । nm শাখা — ডাল ।
চুল — কেশ , অলক , কুত্তল ।
( খ ) বিপরীতার্থক শব্দ লেখো :
গ্রাম , সুধা – বিষ , বধূ , দিন , পাকা , ছোট , কাঁটা — কুসুম , শূন্য , স্তব্ধ , সরু , শান্তি , আপনার , বাল্য ।
উত্তরঃ গ্রাম — শহর ।
শূন্য — ভরাট ।
সুধা — বিষ ।
স্তব্ধ — কোলাহল ।
বধূ — বর ।
সরু — মোটা ।
দিন — রাত্রি ।
শান্তি — অশান্তি ।
পাকা — কাঁচা ।
আপনার — পরের ।
ছোট ― বড় ।
বাল্য — কৈশোর ।
কাঁটা — কুসুম ।
( গ ) পদান্তর করো :
রাখাল — রাখালিয়া , স্নিগ্ধ , বাল্য , ভূমি — ভৌম্য , দ্বিপ্রহর – দ্বিপ্রাহরিক , দল , গাছ — গেছো , কণ্টক — কণ্টকাকীর্ণ , মন , গরু — গব্য , শ্যাম , প্রাণ— প্রাণান্ত , নেশা , বন , বায়ু , একা , সোনা , খড় , শিল্প ।
উত্তরঃ রাখাল — রাখালিয়া ।
প্রাণ — প্রাণান্ত ।
স্নিগ্ধ — স্নিগ্ধতা ।
নেশা — নেশাড়ু ।
বাল্য — বাল্যাবধি ।
বন — বনানী ।
ভূমি — ভৌম ।
বায়ু — বায়বীয় ।
দল — দলীয় ।
একা — একাকী ।
গাছ — গেছো ।
কণ্টক — কণ্টকাকীর্ণ ।
মন — মানসিক ।
সোনা — সোনালী ।
গরু — গব্য ।
খড় ― খড়ে ।
শ্যাম — শ্যামল ।
শিল্প — শৈল্পিক ।
( ঘ ) সন্ধিবিচ্ছেদ করো :
উত্তরঃ দেবর্ষি — দেব + ঋষি ।
মহর্ষি — মহা + ঋষি ।
জনৈক — জন + এক ।
নয়ন — নে + অন্ ।
পবন — পো + অন ।
শয়ন — শে + অন ।
