উদ্ভিদ ও প্রাণীর সংরক্ষণ (CONSERVATION OF PLANTS AND ANIMALS) – অনুশীলনী, Class 8, SEBA,

উদ্ভিদ ও প্রাণীর সংরক্ষণ (CONSERVATION OF PLANTS AND ANIMALS) – অনুশীলনী


পৃষ্ঠা ৪৪: উদ্ভিদ ও প্রাণীর সংরক্ষণ (CONSERVATION OF PLANTS AND ANIMALS) – অনুশীলনী

১. শূণ্যস্থান পূর্ণ করো:
(a) যে জায়গাতে প্রাণীদের তাদের প্রাকৃতিক বাসস্থানে রক্ষা করা হয় তাকে অভয়ারণ্য বলে।
(b) নির্দিষ্ট এলাকাতে যেসব প্রজাতি পাওয়া যায় সেগুলোকে স্থানীয় প্রজাতি বলে।
(c) প্রব্রজনে আসা পাখী উড়ে অনেক দূর অতিক্রম করে আসে জলবায়ুর পরিবর্তনের জন্য। 

২. পার্থক্য লিখো:
(a) বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য এবং জীবমণ্ডল সংরক্ষিত অঞ্চল
Ans . বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য হলো সেই সব অঞ্চল যেখানে প্রাণীসমূহকে এবং তাদের বাসস্থানকে কোনো ধরনের ক্ষতিসাধন না করে সুরক্ষা প্রদান করা হয়। অন্যদিকে, জীবমণ্ডল সংরক্ষিত অঞ্চল হলো বড় আকারের সুরক্ষিত ভূমিভাগ, যা বন্যপ্রাণী, উদ্ভিদ ও প্রাণীজাত সম্পদ এবং সেই অঞ্চলের জনজাতি সকলের পরম্পরাগত জীবনশৈলী সংরক্ষণ করার জন্য তৈরি করা হয়। অভয়ারণ্যগুলো আকারে তুলনামূলকভাবে ছোট হয়, কিন্তু জীবমণ্ডল সংরক্ষিত অঞ্চলের মধ্যে অন্যান্য সুরক্ষিত এলাকা যেমন জাতীয় উদ্যানও অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। 

(b) চিড়িয়াখানা ও অভয়ারণ্য
Ans. চিড়িয়াখানা এমন একটি স্থান যেখানে প্রাণীদের কৃত্রিম পরিবেশে সুরক্ষিত রাখা হয়। এর বিপরীতে, অভয়ারণ্য হলো এমন সুরক্ষিত এলাকা যেখানে প্রাণীদের তাদের প্রাকৃতিক বাসস্থানে কোনো প্রকার ক্ষতি বা হস্তক্ষেপ ছাড়াই সুরক্ষা দেওয়া হয়। 

(c) বিপন্ন প্রজাতি ও বিলুপ্ত প্রজাতি
Ans. বিপন্ন প্রজাতি হলো সেইসব প্রাণী, যাদের সংখ্যা দিনে দিনে কমে আসছে এবং ভবিষ্যতে লুপ্ত হয়ে যাওয়ার বিপদের সম্মুখীন। যেমন: বাঘ এবং গণ্ডার। অন্যদিকে, বিলুপ্ত প্রজাতি হলো তারা, যারা পৃথিবী থেকে পুরোপুরিভাবে নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে এবং আর কোথাও খুঁজে পাওয়া যায় না। যেমন: ডাইনোসর। 

(d) উদ্ভিদ কুল ও প্রাণীকূল
Ans. উদ্ভিদ কুল (Flora) বলতে একটি নির্দিষ্ট এলাকাতে পাওয়া সমস্ত উদ্ভিদকে বোঝায়। যেমন: শাল, সেগুন, আম, জাম ইত্যাদি। আর প্রাণীকূল (Fauna) বলতে ঐ নির্দিষ্ট এলাকাতে পাওয়া সমস্ত প্রাণীকে বোঝায়। যেমন: চিংকারা, চিতল, চিতাবাঘ, জঙ্গলী কুকুর, শিয়াল ইত্যাদি। 

৩. নির্বনানীকরনের ফলে নিচে দেওয়াগুলোতে কী প্রভাব পরতে পারে আলোচনা করো।
Ans. (a) বন্যপ্রাণী: নির্বনানীকরণের ফলে বন্যপ্রাণীর প্রাকৃতিক বাসস্থান ধ্বংস হয়। এটি খাদ্য শৃঙ্খল ও খাদ্য জালে ব্যাঘাত ঘটায়, ফলে তাদের জীবনধারণ, প্রজনন এবং বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়ে ও বিলুপ্তির ঝুঁকি বাড়ে। 
(b) পরিবেশ: নির্বনানীকরণের ফলে পৃথিবীতে তাপমাত্রা ও দূষণের মাত্রা বেড়ে যায়। বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই-অক্সাইডের স্তর বৃদ্ধি পাওয়ায় বিশ্ব উষ্ণায়ন ঘটে। এটি জলচক্রকে ব্যাহত করে, ফলে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কমে যায়। 
(c) গ্রামগঞ্জ: নির্বনানীকরণের ফলে বৃষ্টিপাত ও মাটির উর্বরতা কমে যায়। মাটির ক্ষয় বেড়ে গিয়ে উর্বর জমি ধীরে ধীরে মরুভূমিতে রূপান্তরিত হতে পারে (মরুভবন)। বন্যায় ফসলের ক্ষয়ক্ষতি বাড়ে। এছাড়াও, জঙ্গলের উপর নির্ভরশীল উপজাতিরা তাদের মৌলিক প্রয়োজন মেটাতে পারে না। 
(d) নগর: নির্বনানীকরণের ফলে পরিবেশের সামগ্রিক ভারসাম্য নষ্ট হয়, যার প্রভাব নগরীর জলবায়ু ও পরিবেশ দূষণের ওপর পড়ে। বন্যা ও খরার মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগের প্রকোপ বৃদ্ধি পায়, যা নগরের স্বাভাবিক জীবনযাত্রাকে প্রভাবিত করতে পারে। 
(e) পৃথিবী: পৃথিবীর তাপমাত্রা বেড়ে গিয়ে বৈশ্বিক উষ্ণায়ন হয়। জলচক্র এবং পরিবেশের প্রাকৃতিক ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়। উর্বর জমির মরুভবন ও মাটির গুণাগুণ নষ্ট হওয়ার ফলে পৃথিবীর প্রাকৃতিক সম্পদ বিপন্ন হয়। 
(f) পরবর্তী প্রজন্ম: আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম সবুজ  সম্পদ থেকে বঞ্চিত হবে। তারা পরিবেশগত চরম অবস্থার যেমন খরা, বন্যা এবং তীব্র জলবায়ু পরিবর্তনের ফল ভোগ করবে। 

৪. কী হতে পারে যদি…
(a) আমরা গাছ কাটতে থাকি।
Ans. যদি আমরা গাছ কাটতে থাকি, তবে বৃষ্টিপাত এবং মাটির উর্বরতা কমে যাবে। পৃথিবীতে তাপমাত্রা ও দূষণের মাত্রা বাড়বে এবং কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ বেড়ে গিয়ে বিশ্ব উষ্ণায়ন হবে। এর ফলে বন্যা ও খরার মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগের সম্ভাবনা বৃদ্ধি পাবে। 

(b) প্রাণীর আবাসস্থল বিঘ্নিত হয়।
Ans. প্রাণীর আবাসস্থল বিঘ্নিত হলে তাদের জীবনধারণ কঠিন হবে। তারা তাদের খাদ্য, জল এবং প্রজননের সুবিধা হারাবে, যার ফলস্বরূপ তাদের সংখ্যা কমে যেতে পারে এবং তারা বিলুপ্তির ঝুঁকিতে পড়বে। 

(c) মাটির সবচেয়ে উপরের স্তর মুক্ত হয়ে।
Ans. মাটির সবচেয়ে উপরের স্তর মুক্ত হয়ে গেলে তা সহজে ক্ষয়প্রাপ্ত হবে। এর নিচের শক্ত ও পাথুরে স্তর বেরিয়ে আসবে। এই স্তরটিতে হিউমাস কম থাকে বলে মাটির উর্বরতা কমে যায় এবং ধীরে ধীরে জমি মরুভূমিতে (Desertification) পরিণত হতে পারে।

৫. সংক্ষেপে উত্তর লিখো:
(a) আমাদের কেন জীব বৈচিত্র্য সংরক্ষণ করা উচিত?
Ans. আমাদের জীব বৈচিত্র্য সংরক্ষণ করা উচিত কারণ পৃথিবীতে বিভিন্ন ধরনের উদ্ভিদ, প্রাণী ও অণুজীবের বৈচিত্র্য মানবজাতির সুস্থতা এবং টিকে থাকার জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। এটি পরিবেশের ভারসাম্য ও সংস্কৃতি বজায় রাখতেও সহায়তা করে। 

(b) সংরক্ষিত অরণ্যগুলো বন্যপশুদের জন্য সম্পূর্ণরূপে নিরাপদ না কেন?
Ans. সংরক্ষিত অরণ্যগুলোও সম্পূর্ণরূপে নিরাপদ না কারণ আশেপাশের এলাকায় বসবাসকারী মানুষেরা প্রায়শই বনের সম্পদ নষ্ট করে সেগুলোতে অনধিকার প্রবেশ করে। 

(c) কিছু কিছু উপজাতি জঙ্গলের উপর নির্ভরশীল কিভাবে?
Ans. উপজাতিরা তাদের মৌলিক প্রয়োজন যেমন খাদ্য, জ্বালানি এবং অন্যান্য দরকারি সামগ্রীর জন্য সরাসরি জঙ্গলের ওপর নির্ভরশীল। জীবমণ্ডল সংরক্ষিত অঞ্চলে তাদের পরম্পরাগত জীবনশৈলী সংরক্ষণ করা হয়। 

(d) নির্বানাণীকরণের কারণ ও পরিণতিগুলো কী কী?
Ans. নির্বনানীকরণের কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে চাষের জন্য জমি জোগাড় করা, ঘর এবং কারখানা তৈরি করা, আসবাবপত্র তৈরি বা কাঠকে জ্বালানি হিসাবে ব্যবহার করা। প্রাকৃতিক কারণের মধ্যে রয়েছে দাবানল এবং তীব্র খরা। এর পরিণতি হলো পৃথিবীতে তাপমাত্রা ও দূষণের মাত্রা বৃদ্ধি, কার্বন ডাই-অক্সাইডের স্তর বৃদ্ধি, খরা, বন্যা এবং মরুভবন।

(e) রেড ডাটা বুক কাকে বলে?
Ans . রেড ডাটা বুক হলো একটি উৎস গ্রন্থ, যেখানে পৃথিবীর সমস্ত বিপন্ন প্রজাতিভুক্ত প্রাণী এবং উদ্ভিদের রেকর্ড রাখা হয়। উদ্ভিদ, প্রাণী এবং অন্যান্য প্রজাতির জন্য বিভিন্ন রেড ডাটা বুক আছে। 

(f) প্রব্রজন বলতে তোমরা কী বোঝ?
Ans. জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে একটি নির্দিষ্ট সময়ে প্রতি বছর কোনো প্রজাতির জীবের তাদের নিজস্ব বাসস্থান থেকে প্রজননের মতো নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যের জন্য অন্য দূরবর্তী স্থানে উড়ে যাওয়াকে বা স্থানান্তরিত হওয়াকে প্রব্রজন বলে। 

৬. কারখানার বদ্ধিত চাহিদা মেটাবার জন্য ও ঘর বাড়ি বানানোর জন্য গাছ সর্বদা কাটা হয়। এটা কি উচিৎ আলোচনা করো এবং একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ প্রস্তুত করো।

বর্ধিত চাহিদা মেটাতে গাছ কাটা উচিৎ নয়।
সংক্ষিপ্ত বিবরণ:
Ans. যদিও কাঠ একটি মূল্যবান প্রাকৃতিক সম্পদ, যা মানুষের বিভিন্ন মৌলিক চাহিদা যেমন বাসস্থান এবং শিল্পের কাঁচামাল মেটানোর জন্য প্রয়োজন, তবে নির্বিচারে গাছ কাটলে পরিবেশের উপর গুরুতর প্রভাব পড়ে। নির্বনানীকরণের ফলে বিশ্ব উষ্ণায়ন, জলবায়ু পরিবর্তন, জীববৈচিত্র্য ধ্বংস এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঝুঁকি বাড়ে। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য সবুজ সম্পদ রক্ষা করতে হলে, গাছ কাটা কোনোভাবেই ন্যায্য হতে পারে না। এর পরিবর্তে, আমাদের পুনঃ বনানীকরণ করতে হবে, এবং কাঠ ও কাগজের জন্য বিকল্প কাঁচামাল ব্যবহার, পুনঃব্যবহার ও পুনরাবর্তন-এর মতো কৌশল গ্রহণ করা উচিত। 

৭. তোমার এলাকাতে সবুজ সম্পদ বজায় রাখার জন্য তুমি কি পরামর্শ দেবে। তার একটি তালিকা বানাও।
Ans. আমার এলাকায় সবুজ সম্পদ বজায় রাখার জন্য আমার গৃহীত পদক্ষেপগুলির তালিকা:
১. গাছ রোপণ: এই শিক্ষাবর্ষে কমপক্ষে পাঁচটি চারা গাছ লাগিয়ে সেগুলো বড় না হওয়া পর্যন্ত যত্নের সাথে রক্ষণাবেক্ষণ করব।
২. উপহার স্বরূপ গাছ: জন্মদিন বা অন্যান্য বিশেষ উপলক্ষে বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়-স্বজনকে গাছের চারা উপহার দেব।
৩. কাগজ সাশ্রয়: কাগজ বাঁচানোর জন্য তার পুনরাবর্তন, পুনঃব্যবহার করব এবং অপ্রয়োজনীয় কাগজ ব্যবহার এড়িয়ে চলব।
৪. সচেতনতা বৃদ্ধি: গাছ কাটার ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে এবং বনের গুরুত্ব সম্পর্কে অন্যদের সচেতন করব। 

৮. কীভাবে অরণ্যধ্বংসের ফলে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কমে যায় বর্ণনা করো।
Ans. অরণ্যধ্বংসের ফলে পৃথিবীতে কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়, কারণ কম গাছ থাকায় কম কার্বন ডাই-অক্সাইড সালোকসংশ্লেষণে ব্যবহৃত হয়। এই অতিরিক্ত কার্বন ডাই-অক্সাইড পৃথিবীপৃষ্ঠ থেকে প্রতিফলিত তাপকে ধরে রাখে, ফলে বিশ্ব উষ্ণায়ন হয় এবং পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে জলচক্র মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়, যার পরিণতিতে মেঘ তৈরি ও বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কমে যায়। এতে করে খরা হওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়। 

৯. তোমার রাষ্ট্রীয় উদ্যানগুলো খুঁজে বের করো। সেগুলোর অবস্থান ভারতবর্ষের মানচিত্রে দেখাও।

Ans. আসাম রাজ্যের সাতটি রাষ্ট্রীয় উদ্যান হলো: কাজিরাঙা, মানস, ডিব্রু-সাইখোয়া, নামেড়ি, রাজীব গান্ধী ওরাং, দিহিং-পাটকাই, এবং রাইমনা। 

১০. কাগজ কেন বাঁচানো দরকার? কী কী ভাবে কাগজ বাঁচাতে পারবে তার একটি তালিকা প্রস্তুত করো।
Ans. কাগজ কেন বাঁচানো দরকার:
কাগজ বাঁচানো দরকার কারণ এক টন কাগজ তৈরি করতে ১৭টি পূর্ণ বয়স্ক গাছ লাগে। কাগজ বাঁচিয়ে আমরা গাছ সংরক্ষণ করতে পারি, যা বনজ সম্পদ রক্ষা করে। এছাড়াও, কাগজ তৈরি করতে যে বিপুল পরিমাণ শক্তি ও জলের প্রয়োজন হয়, তা সাশ্রয় হয় এবং ক্ষতিকারক রাসায়নিকের ব্যবহার কমে। 
   কী কী ভাবে কাগজ বাঁচাতে পারবো:
১. পুনরাবর্তন: ব্যবহৃত কাগজ পাঁচ থেকে সাত বার পুনরাবর্তন করে ব্যবহারের জন্য পাঠাতে পারি।
২. পুনঃব্যবহার: পুরোনো খাতার অব্যবহৃত পাতা, বা ব্যবহৃত কাগজের অন্য পিঠ লেখার বা অন্য কোনো কাজে ব্যবহার করব।
৩. নিয়মিত সাশ্রয়: প্রতিদিনের ব্যবহারে কাগজের অপচয় কমিয়ে অন্তত একটি শীট বাঁচানোর লক্ষ্য রাখব।
৪. ডিজিটাল মাধ্যম: যেখানে সম্ভব, মুদ্রিত কাগজের বদলে ডিজিটাল নথিপত্র ব্যবহার করব। 

১১. শব্দের ধাঁধাটি সম্পূর্ণ করো:
এই শব্দ ধাঁধাটি অনুভূমিক (ডানদিকে) এবং লম্বভাবে (নীচের দিকে) শব্দ পূরণ করতে বলা হয়েছে:
ক্রমিক নং ইঙ্গিত দিক উত্তর
1 পাচমারী জীবমণ্ডল সংরক্ষিত অঞ্চলের একটি অভয়ারণ্য। অনুভূমিক – পাঁচমারী
4 প্রাণীদের সুরক্ষা এবং সংরক্ষণের জায়গা। অনুভূমিক – অভয়ারণ্য
5 কিছু সংখ্যক পাখির বছরের বিশেষ সময় নিজের বাসস্থান থেকে দূর-দুরান্তে উড়ে যাওয়া কার্য। অনুভূমিক – প্রব্রজন
1 জঙ্গল কেটে পরিষ্কার করা। লম্বভাবে – নির্বনানীকরন
3 মানুষ দেখতে পারা বিভিন্ন জীবজন্তুকে কৃত্রিমভাবে তৈরি আবাসস্থানে রাখার ব্যবস্থা। লম্বভাবে – চিড়িয়াখানা

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *